বিরল রোগে আক্রান্ত হয়েছিল শিশুটি । বাঁচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করা হলেও শেষপর্যন্ত ব্যর্থ চিকিত্সকরা ।বিফলে গেল সমস্ত শুভকামনা, সমস্ত পরিশ্রম। ১৬ কোটি টাকা দামের ইঞ্জেকশন দিয়েও বাঁচানো গেল না ১১ মাসের বেদিকা শিন্ডেকে। চিকিত্সকরা জানিয়েছিলেন, ইঞ্জেকশন নেওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়েছিল শিশুটি । কিন্তু আচমকাই তার শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকায় নিকটবর্তী একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরেই মৃত্যু হয় ১১ মাসের বেদিকার । বেদিকার চিকিত্সার জন্য অনুদান এসেছিল গোটা দেশ থেকেই । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৬ কোটি টাকার ইঞ্জেকশন আনানো হয়েছিল । বিরল রোগে ভুগছিল পুনের শিশুটি।এই বিরল রোগের খরচ সামলানো অত্যন্ত কঠিন । চিকিত্সার খরচ তার বাবা-মায়ের পক্ষে জোগানো অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। আমেরিকা থেকে আনার দরকার ছিল একটি ইঞ্জেকশন যার দাম ১৬ কোটি টাকা! এ সময়ে এগিয়ে আসে গোটা দেশ। দেশের মানুষের অনুদানের টাকায় আমেরিকা থেকে আনানো হয় সেই ১৬ কোটির ইঞ্জেকশন। Pic from internet