নির্ভীক কন্ঠ ওয়েব ডেস্ক ::: রবিবাসরীয় ভোটে গণতন্ত্র নেই। পুলিশতন্ত্র চলছে। দিদিমণি পুলিশ ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করেন না। গুণ্ডা ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করেন না। তাই এটা হচ্ছে। একেবারে জোরের সঙ্গে দাবি বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের। ভোট লুঠের অভিযোগ উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, কলকাতা কর্পোরেশনের এলাকার বাইরে আমরা হোটেলে ছিলাম। সেখান থেকেও আমাদের বেরতে দিচ্ছে না। পুলিশ যেন ভাবছে আমরা ক্রিমিনাল। এখানে ১৪৪ ধারাও নেই। তবুও এভাবে আটকাতে হচ্ছে। এখানে কোনও আইন চলে না। এখানে দিদিমণির ইচ্ছায় চলে। এখানে শাসকের আইন চলে। কাল লোকসভায় প্রশ্ন তুলব কেন আমাদের এভাবে আটকে দেওয়া হল? দাবি অর্জুন সিংয়ের।এরই মাঝে বিজেপি সাংসদ অর্জুন অভিযোগ করেন, তাঁকে ঘিরে রাখা হয়েছিল। বেরতে দেওয়া হয়নি। অথচ, এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি হয়নি। ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদের কথায়, ‘দিদিমণি রাজ্যে গণতন্ত্র নয়, পুলিশতন্ত্র চালাচ্ছেন। তিনি কেবল পুলিশকে বিশ্বাস করেন। গুন্ডাদের বিশ্বাস করেন। আর কাউকে বিশ্বাস করেন না’। এদিকে বিজেপি বিধায়করা যাতে বেরতে না পারেন সেকারণে এমএলএ হস্টেলেও তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। এমনটাই দাবি বিজেপি বিধায়কদের। এদিকে সল্টলেকে এদিন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বাড়িতে বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপির একাধিক বিধায়ক। সেই বাড়িটিকে পুলিশ ঘিরে ফেলে। তাঁদের বাইরে বেরতে দেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ।