নির্ভীক কণ্ঠ নিউজ ব্যুরো ::: গতকাল ব্রিগেড সমাবেশের আয়োজন করেছিল বামেরা। বামেদের ব্রিগেড নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়ছে না তৃণমূল। সোমবার ‘টাকা দিয়ে লোক ব্রিগেডে আনলে তার প্রতিফলন ভোটে হবে না’ কটাক্ষ খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের। এই প্রসঙ্গে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক আরও বলেন, ‘জড়ো করে নিয়ে এলেই কি হবে?এই লোকগুলোকে কি প্রভাবিত করতে পারবে?তাদের ভোট কি তারা পাবে? আমরা ব্রিগেড করেছিলাম সেরকম কেউ করতে পারেনি। দুটো দল আর আব্বাস সিদ্দিকী মিলে বিগ্রেড করছে এটাতে হইচইয়ের কি আছে? অপরদিকে বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণার আটচল্লিশ ঘণ্টার মধ্যেই রবিবার সল্টলেকে একটি চড়ুইভাতির অনুষ্ঠান ঘিরে বিতর্ক তৈরি হল। এ দিন সকালে সল্টলেকের ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের বিবি-বিসি পার্কে ওই চড়ুইভাতির অনুষ্ঠান হয়। তাতে যোগ দিয়েছিলেন প্রবীণ নাগরিক-সহ অন্য বাসিন্দারাও। বিতর্ক তৈরি হয় দমকলমন্ত্রীর যোগদান এবং অনুষ্ঠানের জন্য টাঙানো ব্যানার ঘিরে।
বিধাননগর বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপির নির্বাচনী আহ্বায়ক অশেষ মুখোপাধ্যায়ের কথায়, ”বাসিন্দাদের সকলের পক্ষে সব নির্বাচনী আচরণ-বিধি জানা সম্ভব নয়। কিন্তু দমকলমন্ত্রী নিয়ম-কানুন জানেন। স্বাভাবিক ভাবেই তাঁর যোগদান ঘিরে প্রশ্ন উঠছে। এটি কার্যত নির্বাচনী আচরণ-বিধি ভঙ্গের শামিল।”তৃণমূলের দাবি, বিধায়ককে বাসিন্দারা যে কোনও অনুষ্ঠানে কাছে পান। এটি তেমনই একটি ঘটনা। তৃণমূলের স্থানীয় নেতৃত্বের দাবি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে এমন প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। চড়ুইভাতির ওই ঘটনা খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচনী আধিকারিকদের একাংশ।